#বুলবুল_মোকাবিলায়_প্রস্তুত_নৌবাহিনীর_১০_যুদ্ধজাহাজ n.nপ্রবল শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি ও পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় চট্টগ্রাম, সেন্টমার্টিন ও খুলনাসহ উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও নৌ কন্টিনজেন্ট প্রস্তুত রয়েছে।nnশনিবার সন্ধ্যায় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।nnবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি উদ্ধার, ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তায় বরিশাল, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সাতক্ষীরায় ৫টি, চট্টগ্রামে ৩টি ও সেন্টমার্টিনে ২টি যুদ্ধজাহাজসহ নৌ কন্টিনজেন্ট ও মেডিকেল টিম মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।nnখুলনা অঞ্চলের সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় উদ্ধার ও ত্রাণতৎপরতা পরিচালনায় বানৌজা কর্ণফুলী, তিস্তা, পদ্মা, এলসিভিপি ০১২ ও এলসিভিপি ০১৩ মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি ৪টি নৌ কন্টিনজেন্ট যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।nnএছাড়া চট্টগ্রামে তিনটি জাহাজ বানৌজা শাহজালাল, শাহ পরান ও অতন্দ্র দ্রুততম সময়ে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে গমনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতোমধ্যে বানৌজা সমুদ্র জয় ও সমুদ্র অভিযান জরুরি ত্রাণসামগ্রী নিয়ে সেন্টমার্টিনে অবস্থান করছে।nnতাছাড়া নৌবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সেন্টমার্টিনে আটকে পড়া পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয় ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে।nnখুলনা নৌ অঞ্চলে মোতায়েনকৃত জাহাজসমূহ বরিশাল, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সাতক্ষীরার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাসমূহে ২০০০ প্যাকেট জরুরি খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করবে। যার প্রতিটি প্যাকেটে রয়েছে সাড়ে ৭ কেজি চাল, দেড় কেজি ডাল, দেড় লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিড়া, ১ কেজি মুড়ি, আধা কেজি গুড়, আধা কেজি বিস্কুট, ২ লিটার বিশুদ্ধ পানি, ২ ডজন মোমবাতি, ২ ডজন দেয়াশলাই বক্স এবং জীবন রক্ষাকারী প্রয়োজনীয় স্যালাইন ও ওষুধ।nnএছাড়া দুর্গত এলাকাগুলোতে জরুরি চিকিৎসা সহায়তার জন্য ৫টি বিশেষ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। তারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও খাবার স্যালাইন বিতরণের কাজে নিয়োজিত থাকবেন। পাশাপাশি ৪টি নৌ কন্টিনজেন্ট যে কোন জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।nnইতোমধ্যে সেন্টমার্টিন্সে নৌবাহিনীর ২টি যুদ্ধজাহাজ সমুদ্র জয় ও সমুদ্র অভিযান ২ টন চিড়া, ১ টন মুড়ি, ২ টন চাল, দেড় টন গুড়, ৫০০ কেজি ডাল, ৭০০ কেজি চিনি, ৫০০ প্যাকেট মোমবাতি, ২৫০ ডজন দিয়াশলাই নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।nnপাশাপাশি সেন্টমার্টিন্সের ফরওয়ার্ড বেইসের নৌ সদস্যরা জরুরি উদ্ধার ও ত্রাণ কার্য পরিচালনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তাছাড়া চট্টগ্রাম ও ঢাকায় উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলায় যুদ্ধজাহাজ ও নৌ কন্টিনজেন্ট অনুরূপ ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে।nnএর আগে শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় দিকে ২৪ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ‘প্রবল শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। পূর্ববর্তী ৯ ঘণ্টায় এই প্রবল শক্তির ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ উপকূলের দিকে এগিয়েছে ১০০ কিলোমিটার।’nnঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে ঝড়ো হাওয়ার আকারে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।nn‘বুলবুল’-এর অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলো, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় শনিবার (৯ নভেম্বর) ভোর থেকে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এছাড়া এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর/উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা উপকূল (সুন্দরবনের নিকট দিয়ে) অতিক্রম করতে পারে।nnসুত্রঃ বাংলানিউজ ২৪#বুলবুল_মোকাবিলায়_প্রস্তুত_নৌবাহিনীর_১০_যুদ্ধজাহাজ n.nপ্রবল শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি ও পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় চট্টগ্রাম, সেন্টমার্টিন ও খুলনাসহ উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও নৌ কন্টিনজেন্ট প্রস্তুত রয়েছে।nnশনিবার সন্ধ্যায় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।nnবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি উদ্ধার, ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তায় বরিশাল, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সাতক্ষীরায় ৫টি, চট্টগ্রামে ৩টি ও সেন্টমার্টিনে ২টি যুদ্ধজাহাজসহ নৌ কন্টিনজেন্ট ও মেডিকেল টিম মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।nnখুলনা অঞ্চলের সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় উদ্ধার ও ত্রাণতৎপরতা পরিচালনায় বানৌজা কর্ণফুলী, তিস্তা, পদ্মা, এলসিভিপি ০১২ ও এলসিভিপি ০১৩ মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি ৪টি নৌ কন্টিনজেন্ট যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।nnএছাড়া চট্টগ্রামে তিনটি জাহাজ বানৌজা শাহজালাল, শাহ পরান ও অতন্দ্র দ্রুততম সময়ে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে গমনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতোমধ্যে বানৌজা সমুদ্র জয় ও সমুদ্র অভিযান জরুরি ত্রাণসামগ্রী নিয়ে সেন্টমার্টিনে অবস্থান করছে।nnতাছাড়া নৌবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সেন্টমার্টিনে আটকে পড়া পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয় ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে।nnখুলনা নৌ অঞ্চলে মোতায়েনকৃত জাহাজসমূহ বরিশাল, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সাতক্ষীরার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাসমূহে ২০০০ প্যাকেট জরুরি খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করবে। যার প্রতিটি প্যাকেটে রয়েছে সাড়ে ৭ কেজি চাল, দেড় কেজি ডাল, দেড় লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিড়া, ১ কেজি মুড়ি, আধা কেজি গুড়, আধা কেজি বিস্কুট, ২ লিটার বিশুদ্ধ পানি, ২ ডজন মোমবাতি, ২ ডজন দেয়াশলাই বক্স এবং জীবন রক্ষাকারী প্রয়োজনীয় স্যালাইন ও ওষুধ।nnএছাড়া দুর্গত এলাকাগুলোতে জরুরি চিকিৎসা সহায়তার জন্য ৫টি বিশেষ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। তারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও খাবার স্যালাইন বিতরণের কাজে নিয়োজিত থাকবেন। পাশাপাশি ৪টি নৌ কন্টিনজেন্ট যে কোন জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।nnইতোমধ্যে সেন্টমার্টিন্সে নৌবাহিনীর ২টি যুদ্ধজাহাজ সমুদ্র জয় ও সমুদ্র অভিযান ২ টন চিড়া, ১ টন মুড়ি, ২ টন চাল, দেড় টন গুড়, ৫০০ কেজি ডাল, ৭০০ কেজি চিনি, ৫০০ প্যাকেট মোমবাতি, ২৫০ ডজন দিয়াশলাই নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।nnপাশাপাশি সেন্টমার্টিন্সের ফরওয়ার্ড বেইসের নৌ সদস্যরা জরুরি উদ্ধার ও ত্রাণ কার্য পরিচালনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তাছাড়া চট্টগ্রাম ও ঢাকায় উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলায় যুদ্ধজাহাজ ও নৌ কন্টিনজেন্ট অনুরূপ ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে।nnএর আগে শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় দিকে ২৪ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ‘প্রবল শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। পূর্ববর্তী ৯ ঘণ্টায় এই প্রবল শক্তির ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ উপকূলের দিকে এগিয়েছে ১০০ কিলোমিটার।’nnঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে ঝড়ো হাওয়ার আকারে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।nn‘বুলবুল’-এর অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলো, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় শনিবার (৯ নভেম্বর) ভোর থেকে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এছাড়া এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর/উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা উপকূল (সুন্দরবনের নিকট দিয়ে) অতিক্রম করতে পারে।nnসুত্রঃ বাংলানিউজ ২৪
About :
Other Information
Categories:
CommunityFeatured Articles:
➡ বিমান বিধ্বংসী মিসাইল নিয়ে বিভ্রা্ন্তি নিরসন: n.nদুই একদিন ধরে বাংলাদেশী গ্রুপগুলোতে শিরোনামে "একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে বিমান বিধ্বংসী মিসাইল তৈরি করছে বাংলাদেশ" একটি পোস্ট ঘুরপাক খাচ্ছে।nnআসলে এই খবরটির মূল প্রকাশকাল মে ২৮, ২০১৫ বাংলানিউজেnnদুইএকদিন আগে kolkata24x7 বিনোদোন পত্রিকা সেই আগের নিউজটিই নতুন করে পাবলিশ করে যেখানে মিজাইল বলতে এফএন-১৬ (FN-16) ম্যানপেডের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তাদের পোস্টের ছবিতে বাংলাদেশকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য আর ছোট করার জন্য অপ্রাসঙ্গিক ছবি দেওয়া হয়েছে। এই বিনোদোন পত্রিকা বেশিরভাগই সময়ই বিশেষকরে বাংলাদেশের সামরিক বিষয় নিয়ে উদ্ভট সব নিউজ করে থাকে। যেমন বাংলাদেশ রাশিয়া দখল করবে :P বাংলাদেশ পারমানবিক বোমা বানাবে এরকম। এরপর বাংলাদেশেরও অখ্যাত কিছু অনলাইন কপিপেস্ট মিডিয়া খবরটি পোস্ট করে। nnসবার কাছে অনুরোধ প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ভূয়া পোস্ট পড়বেন না এবং লাইক শেয়ারের মাধ্যমে নিজে অপপ্রচারের অংশ হবেন না।nnমূল খবরটি ছিল নিম্নরূপ এবং সেই খবরটি হুবহু দেওয়া হল। n---------------------------nঅত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী মিসাইল তৈরিতে যাচ্ছে বাংলাদেশnnঢাকা: বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা অত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী মিসাইল তৈরি করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।nnতিনি বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে আরও আধুনিক এবং যুগোপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা অত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী মিসাইল এফএন-১৬ (FN-16) তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যা খুব শিগগিরই বাস্তবে রূপ নেবে। nnএ মিসাইল তৈরির ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী একটি নতুন মাত্রা অর্জন করবে যা বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে নতুন পরিচিতি এনে দেবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।nnবৃহস্পতিবার (২৮ মে) ঢাকা সেনানিবাসে সেনাসদর কনফারেন্স রুমে (হেলমেট) ‘জেনারেলস্ কনফারেন্স’ এ মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।nn‘জেনারেলস্ কনফারেন্স’ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল ও তদূর্ধ্ব পদবির কর্মকর্তাদের সম্মেলন।nnবাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি এবং বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানার বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় বিদেশি প্রযুক্তির পাশাপাশি নিজস্ব উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আর্মস এবং অ্যামুনিশন প্রস্তুত করা হচ্ছে। আধুনিক স্মল আর্মস অ্যামুনিশন প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে বছরে ৬৫ মিলিয়ন অ্যামুনিশন উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এছাড়াও এ কারখানায় বছরে ১৪ হাজার রাইফেল এবং ৪ লাখ গ্রেনেডও উৎপাদিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৬০ মিলিমিটার মর্টার, ৮২ মিলিমিটার মর্টার এবং মর্টার সেলের পরীক্ষামূলক উৎপাদন সফল হয়েছে।nn‘মিসাইল অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট, এক্সপ্লোসিভ টেস্টিং ল্যাব, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট প্রস্তুতকরণ প্ল্যান্ট এবং এপিসি ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট প্রস্তুতের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়া ১০৫ ও ১২২ মিলিমিটার হাউইটজার শেলের হাই এক্সপ্লোসিভ ফিলিং প্ল্যান্ট, গ্রেনেডের ফিউজ উৎপাদন প্ল্যান্ট, প্রোপেলেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট এবং সকল ধরণের টুলস্ উৎপাদন প্ল্যান্ট অতি শিগগিরই বাস্তবায়িত হবে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।nnপ্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি এবং বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানার সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন করা হয়েছে।nnবিএমটিএফে সেনাবাহিনীর জন্য বিভিন্ন প্রজেক্টের পাশাপাশি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্যও ব্যাপক উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।nnসকালে প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনী সদর দফতরে এসে পৌঁছালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া।nnবাংলাদেশ সময়: ১৯৩৫ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৫
ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় ২২-২৪ তারিখের মধ্যেই বহুল প্রতিক্ষিত সাবমেরিন নবযাত্রা ও জয়যাত্রা বাংলাদেশে পৌছাবে <3
Shocking Footage - Russian Ambassador to Turkey being Shot by Gunman in Ankara
ফুলবাড়ী সীমান্তে এক মাসে ৫০ লাখ টাকার ভারতীয় মালামাল আটকn.n.nদিনাজপুরের ফুলবাড়ী সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ৪৯ লাখ ৯ হাজার ৯৭৬ টাকার ভারতীয় মালামাল আটক করেছে বিজিবি। গত ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ২৯ বিজিবি তার আওতাধীন সিমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব মালামাল আটক করে।n.nএর মধ্যে ভারত থেকে আসার পথে ৪৯ লাখ ৮১ হাজার ৪৯৬ টাকার এবং বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়ার পথে ১২ হাজার ৪৮০ টাকার মালামাল রয়েছে। ছয় আসামিকে আটক করা হয়েছে এবং তিনজন পলাতক। মোট মামলা ২০৪টি। আটককৃত মালামালের মধ্যে রয়েছে শাড়ি, ফেনসিডিল, প্যাথেড্রিন, ইনঞ্জেকশন, গরু, স্টিলের থালাবাসন এবং বিভিন্ন প্রসাধন সামগ্রী। এ সময় মোট ২০৪টি চোরাচালান মামলা দায়ের করা হয়। সীমান্তে চোরাচালান দমনে বিজিবি দিনরাত কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. কোরবান আলী।
চীনের কারিগরী সহয়তায় খুলনা শিপইয়ার্ডে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য নির্মানাধীন রয়েছে এই লার্জ পেট্রোল ক্রাফট যুদ্ধজাহাজগুলো। n.nসর্বমোট এরকম ছয়টি জাহাজ বানানো হবে। এগুলো বহরে যুক্ত হলে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে বাংলাদেশ যুদ্ধজাহাজ তৈরিতে পারদর্শীতার প্রমানও তুলে ধরতে পারবে। nnএর বৈশিষ্ট্য:nলম্বায় ৬৪.২ মিটারnপ্রস্থে ৯ মিটার এবং n২৫ নটিক্যাল মাইল গতিতে চলতে পারবে।
পৃথিবীর কুখ্যাত বিশ্বাসঘাতকদের কথা (৪র্থ পোস্ট)n.n.nবেনেডিক্ট আর্নল্ড n.nআমেরিকান রেভুলশনারী ওয়্যার যেটা পৃথিবীর অন্যতম সফল বিপ্লব হিসেবে পরিচিত। যার ফলাফল আজকের সুপার পাওয়ার আমেরিকা । ১৭৭৫-৭৬ সালে আমেরিকান সিভিল ওয়্যারের অন্যতম সফল জেনারেল ছিলেন বেনিডিক্ট আর্নল্ড।nঅনেক বীরত্বপূর্ন কাজের জন্য তার অনেক সুনাম ছিলো n.nপরবর্তীতে সে ব্রিটিশদের টাকার কাছে হার মানে ও টাকার বিনিময়ে ব্রিটিশদের সাথে যোগ দেয় এবং পরবর্তীতে ইংল্যান্ডে চলে যায়। যদিও যুদ্ধের পরে ব্রিটিশরাও তাকে ছুড়ে ফেলে দেয় । এই বিশ্বাসঘাতক অনেক কষ্টে জরাজীর্ণ অবস্থায় ১৮০১ সালে কানাডায় মৃত্যুবরণ করেন। n.nবিশ্বাসঘাতকদের পরিণতি এমনই হয়।
<3 ব্রেকিং নিউজ <3n.n.nবাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য আরও সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে পৌছেছে ইউক্রেনের বিশাল বিমান। আমি আগেই বলেছিলাম যে এক সপ্তাহের মধ্যেই বিমান আসবে কিন্তু আসতে আরও বেশি সময় লাগল। এবার নিয়ে আসল Mi-171SHs হেলিকপ্টার বাংলাদেশ আর্মি এভিয়েশন এর জন্য।
রাষ্ট্রপতির নতুন সামরিক সচিব সারোয়ার হোসেনn.n.nসারোয়ার হোসেনকে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সামরিক সচিব হিসাবে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির প্রেস সেক্রেটারি জয়নুল আবেদীন বাসসকে জানান, সেনা সদর দপ্তর সোমবার এ ব্যাপারে একটি গেজেট প্রকাশ করে।n nরাষ্ট্রপতি মঙ্গলবার সারোয়ার হোসেনকে মেজর জেনারেলের র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেন। তিনি ১৯৮৬ সালের ডিসেম্বরে ১৫তম বিএমএ লং কোর্সে সেনা বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত হন।n nনতুন দায়িত্ব পাবার আগে তিনি ডিজিএফআই সদর দপ্তরের ইন্টারন্যাল এ্যাফের্য়াস ব্যুরোতে পরিচালক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ডিজিএফআইতে যোগদানের আগে তিনি খুলনার মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুলের অধ্যক্ষ হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপর পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। বাসস